ক্রিকেটের নিয়মাবলীর পরিবর্তন Quiz

ক্রিকেটের নিয়মাবলীর পরিবর্তন Quiz

ক্রিকেটের নিয়মাবলীর পরিবর্তন নিয়ে এই কুইজটি গণনা করা হয়েছে। ১৭৪৪ সালে লন্ডন ক্লাব দ্বারা প্রথম পরিচিত নিয়মাবলী প্রবর্তনের পর থেকে খেলার বিভিন্ন দিক পরিবর্তিত হয়েছে। এখানে bat, stumps, ফিল্ডিং সীমাবদ্ধতা, বাউন্সার নিয়মসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তনগুলি আলোচনা করা হয়েছে। কুইজের প্রশ্নগুলোর মধ্যে অস্ট্রেলিয়ায় ১৯৮০ সালে ওভারের দৈর্ঘ্য পরিবর্তন, ১৯৯২ সালের বিশ্বকাপে রঙিন পোশাক ও সাদা বলের ব্যবহার, এবং ২০১২ সালে আইসিসির বাউন্সার নিয়মের পরিবর্তন উল্লেখযোগ্য।
Correct Answers: 0

Start of ক্রিকেটের নিয়মাবলীর পরিবর্তন Quiz

1. ক্রিকেটের প্রথম পরিচিত নিয়মাবলী কখন প্রবর্তিত হয়?

  • 1695 সালে মর্নিং ক্রনিকেলস দ্বারা।
  • 1780 সালে বেঙ্গল ক্রিকেট ক্লাব দ্বারা।
  • 1744 সালে লন্ডন ক্লাব দ্বারা।
  • 1801 সালে ইংল্যান্ড ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন দ্বারা।

2. ব্যাটের প্রস্থ সর্বপ্রথম কবে নির্ধারিত হয়েছিল?

  • 1650
  • 1771
  • 1805
  • 1744


3. ১৯৩১ সালে স্টাম্পের পরিবর্তন কী ছিল?

  • স্টাম্পের রং পরিবর্তন
  • স্টাম্পের উচ্চতা বৃদ্ধি
  • স্টাম্পের প্রস্থ বৃদ্ধি
  • স্টাম্পের সংখ্যা বৃদ্ধি

4. ১৯৮০ সালে অস্ট্রেলিয়ায় ওভারের দৈর্ঘ্যে কি পরিবর্তন আনা হয়েছিল?

  • আট-বলের ওভার দ্বিতীয় রূপে পরিবর্তন আনা হয়েছে।
  • আট-বলের ওভার বিলুপ্ত হয়েছে, ছয়-বলের ওভার সবত্র প্রয়োগ করা হয়।
  • ছয়-বলের ওভার আরো দীর্ঘ করা হয়েছিল।
  • আট-বলে ওভার চারটি বল নির্ধারণ করা হয়েছিল।

5. ১৯৯২ সালের বেন্সন ও হেজেস বিশ্বকাপে কি নতুন পরিবর্তন আনা হয়েছিল?

  • পাঁচ দিনের ম্যাচ চালু
  • পুরো ম্যাচ ডে-নাইট অনুষ্ঠিত
  • রঙিন খেলোয়াড়ের পোশাক ও সাদা ক্রিকেট বল
  • তিন বলের অত্যাধুনিক পদ্ধতি


6. ১৯৯২ সালের বিশ্বকাপে ফিল্ডিং সীমাবদ্ধতার নিয়ম কি ছিল?

  • প্রথম ২০ ওভারে বাইরে যেতে পারে ১ জন ফিল্ডার।
  • প্রথম ১০ ওভারে বাইরে যেতে পারে ৩ জন ফিল্ডার।
  • পুরো ইনিংসে বাইরে যেতে পারে ৪ জন ফিল্ডার।
  • প্রথম ১৫ ওভারে বাইরে যেতে পারে ২ জন ফিল্ডার।

7. ১৯৯৪ সালে প্রতি ওভারে কতটি বাউন্সার অনুমোদিত ছিল?

  • চারটি বাউন্সার প্রতি ওভারে অনুমোদিত ছিল
  • এক বাউন্সার প্রতি ওভারে অনুমোদিত ছিল
  • তিনটি বাউন্সার প্রতি ওভারে অনুমোদিত ছিল
  • দুটি বাউন্সার প্রতি ওভারে অনুমোদিত ছিল

8. ১৯৯৭ সালে ডি/এল পদ্ধতিতে কি পরিবর্তন সাধিত হয়েছিল?

  • উইকেটের উচ্চতা বাড়িয়ে দেওয়া হয়েছিল।
  • বৃষ্টির কারণে লক্ষ্য পুনঃসেট করার পদ্ধতি পরীক্ষা করা হয়েছিল।
  • দুই বল ব্যবহার করার নিয়ম প্রবর্তিত হয়েছিল।
  • নতুন খেলোয়াড়দের চিনহিত করার পদ্ধতি চালু হয়েছিল।


9. ১৯৯৩ সালে আইসিসির প্রশাসনে কি পরিবর্তন ঘটেছিল?

  • আইসিসি এমসিসি থেকে স্বাধীনองค์กร হয়ে ওঠে।
  • আইসিসি নতুন সদস্য দেশ যুক্ত করে।
  • আইসিসির প্রধান কেন্দ্র লন্ডনে স্থানান্তর করা হয়।
  • ICC গঠিত হয় নববর্ষে।

10. ২০০১ সালে আইসিসির বাউন্সার নিয়মে কি পরিবর্তন এল?

  • আইসিসি বাউন্সার সংখ্যা দুই পর্যন্ত সীমাবদ্ধ করেছে।
  • আইসিসি একাধিক বাউন্সার নিষিদ্ধ করেছে।
  • আইসিসি একটি ওভারে দুটি বাউন্সার অনুমোদন করেছে।
  • আইসিসি একটি বাউন্সার প্রতি ওভারে অনুমোদন করেছে এবং সীমা অতিক্রম করলে এক রান জরিমানা।

11. ২০০৫ সালে ওডিআইতে কোন নতুন নিয়ম চালু হয়েছিল?

  • টেস্ট ম্যাচে টাইম আউট
  • রান আউটের নতুন নিয়ম
  • পাওয়ারপ্লে এবং সুপার-সাব
  • বলের ওজন বৃদ্ধি


12. ২০১২ সালে নন-পাওয়ারপ্লে ওভারগুলিতে কতজন ফিল্ডার ৩০-যার্ক চক্রের বাইরে থাকতে পারতেন?

See also  বিশ্বকাপ তার ইতিহাস Quiz
  • তিনজন ফিল্ডার
  • দুইজন ফিল্ডার
  • চারজন ফিল্ডার
  • পাঁচজন ফিল্ডার

13. ২০১২ সালে ওডিআইতে পাওয়ারপ্লের সংখ্যা কত ছিল?

  • পাঁচটি পাওয়ারপ্লে
  • তিনটি পাওয়ারপ্লে
  • দুটো পাওয়ারপ্লে
  • একটি পাওয়ারপ্লে

14. ২০১২ সালে আইসিসির বাউন্সার নিয়মে কি পরিবর্তন হলো?

  • একের পরিবর্তে দুইটি বাউন্সার অনুমতি দেওয়া হলো।
  • সীমান্তহীনের পরিবর্তে শুধুমাত্র একটি ডেলিভারি নো-বল হিসাবে গন্য হবে।
  • কোনো পরিবর্তন হয়নি, আগের মতোই রয়ে গেছে।
  • বাউন্সারের সংখ্যা বাড়িয়ে তিনটি করা হলো।


15. ২০১৭ সালে টেস্ট ক্রিকেটে সাজুগুজুর সংখ্যা কত হয়েছে?

  • ৭২
  • ৮৪
  • ৯১
  • ৭৫

16. ২০১৭ সালে ব্যাটের প্রান্তের পুরুত্বে কি পরিবর্তন হয়েছে?

  • ব্যাটের প্রান্তের পুরুত্ব 40 মিমি সীমাবদ্ধ করা হয়েছে।
  • ব্যাটের পুরুত্বের কোনো পরিবর্তন হয়নি।
  • ব্যাটের প্রান্তের পুরুত্ব 30 মিমি কমানো হয়েছে।
  • ব্যাটের পুরুত্ব 60 মিমি পর্যন্ত বেড়েছে।

17. ২০১৭ সালে ব্যাটের মোট গভীরতার বিষয়ে কি পরিবর্তন আনা হয়েছিল?

  • ব্যাটের গভীরতা ৬৭ মিমি সীমাবদ্ধ করা হয়েছিল।
  • ব্যাটের গভীরতা ৭০ মিমি সীমাবদ্ধ করা হয়েছিল।
  • ব্যাটের গভীরতা ৫০ মিমি সীমাবদ্ধ করা হয়েছিল।
  • ব্যাটের গভীরতা ৬৫ মিমি সীমাবদ্ধ করা হয়েছিল।


18. ২০১৫ সালে ওডিআইতে বাউন্সার নিয়ন্ত্রণে কি নতুন নিয়ম এসেছে?

  • কোনো পরিবর্তন নেই
  • তিন ফিল্ডার ২-১০ ওভারে
  • দুই ফিল্ডার পাওয়ারপ্লেতে
  • চার ফিল্ডার ৪১ থেকে ৫০ ওভারে

19. সীমিত ওভারে নো-বল হলে কি হয়?

  • বিরতির সময় পায়।
  • ব্যাটসম্যান ফ্রি-হিট পায়।
  • রান বাড়ানো হয়।
  • কোনো শাস্তি দেওয়া হয় না।

20. ওডিআইতে রঙিন পোশাক ব্যবহারের পরিবর্তন কিভাবে হয়েছিল?

  • 1983 বিশ্বকাপে শুধুমাত্র সাদা পোশাক ব্যবহৃত হয়।
  • 1992 বিশ্বকাপে রঙিন পোশাক ও সাদা বল চালু করা হয়।
  • 1975 বিশ্বকাপে সবুজ পোশাক ব্যবহার হয়ে ছিল।
  • 2000 বিশ্বকাপে কালো বলের ব্যবহার হয়েছিল।


21. ওডিআইতে বলের ব্যবহারে কি পরিবর্তন হয়েছিল?

  • শুধুমাত্র একটি পুরানো বল ব্যবহার।
  • বলের দৈর্ঘ্য পরিবর্তিত করা।
  • ম্যাচের শুরুর দিকে দুটি নতুন বল ব্যবহার।
  • তিনটি বল ব্যবহার করা শুরু।

22. ২০১২ সালে ওডিআইতে পাওয়ারপ্লের সংখ্যা কি পরিবর্তন হয়েছিল?

  • চারটি পাওয়ারপ্লে
  • একটি পাওয়ারপ্লে
  • তিনটি পাওয়ারপ্লে
  • দুটি পাওয়ারপ্লে

23. ১৯৯২ সালে ওডিআইতে ফিল্ডিং সীমাব্ধতার নিয়ম কি ছিল?

  • প্রথম ১০ ওভারে একজন ফিল্ডার বাইরে থাকতে পারবে।
  • প্রথম ২৫ ওভারে দুইজন ফিল্ডার বাইরে থাকতে পারবে।
  • প্রথম ১৫ ওভারে দুই জন ফিল্ডার বাইরে থাকতে পারবে।
  • প্রথম ২০ ওভারে তিনজন ফিল্ডার বাইরে থাকতে পারবে।


24. ১৯৯৪ সালে বাউন্সার নিয়মে কি পরিবর্তন ঘটেছিল?

  • একটি ওভারে দুইটি বাউন্সার অনুমোদিত ছিল।
  • একটি ওভারে কোন বাউন্সার অনুমোদিত ছিল না।
  • একটি ওভারে তিনটি বাউন্সার অনুমোদিত ছিল।
  • একজন বোলারকে এক ওভারে শুধু একটি বাউন্সার করার অনুমতি ছিল।

25. ১৯৯৭ সালে ডি/এল পদ্ধতিতে কি নতুনত্ব এসেছিল?

  • ক্রীড়াবিদদের জন্য নতুন পোশাক।
  • বৃষ্টির কারণে লক্ষ্য পুনঃস্থাপন পদ্ধতি প্রবর্তন।
  • ম্যাচে চার দিনের পরিবর্তন।
  • নতুন বলের প্রকরণের পরিবর্তন।

26. ১৯৯৩ সালে আইসিসির প্রশাসনের পরিবর্তন কি ছিল?

  • আইসিসি এলিট প্রেসিডেন্ট প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল।
  • আইসিসি কার্যক্রম বন্ধ করা হয়েছিল।
  • আইসিসি প্রতিযোগিতার নিয়ম পরিবর্তন করেছে।
  • আইসিসি নতুন সদস্য দলে যুক্ত হয়েছে।


27. ২০০১ সালে বাউন্সার নিয়মে কি পরিবর্তন এসেছে?

  • ২০০১ সালে এক বাউন্সার প্রতি এক রান পেনাল্টি নিষিদ্ধ হয়েছিল।
  • ২০০১ সালে বাউন্সারের উপর কোনো নিয়ন্ত্রণ ছিল না।
  • ২০০১ সালে দুইটি বাউন্সার প্রতি ওভারে অনুমোদিত হয়েছিল।
  • ২০০১ সালে বাউন্সারের সংখ্যা বাড়িয়ে তিন করা হয়েছিল।

28. ২০১২ সালে ৩০-যার্ক চক্রের বাইরে কতজন ফিল্ডার থাকতে পারতেন?

  • সাতজন
  • পাঁচজন
  • তিনজন
  • চারজন

29. ২০১২ সালে আইসিসির নতুন বাউন্সার নিয়মে কি পরিবর্তন হয়েছিল?

  • এক বাউন্সার দেওয়ার অনুমতি ছিল
  • বাউন্সার অতিরিক্ত হলে কোনো শাস্তি ছিল না
  • তিন বাউন্সার দেওয়ার অনুমতি ছিল
  • সীমাহীন বাউন্সার দেওয়া যেতে পারে
See also  অলরাউন্ডারের গুরুত্ব Quiz


30. ২০১৭ সালে টেস্ট ক্রিকেটে বিজেপি সংখ্যা কি হয়েছিল?

  • ১২৫
  • ১৪০
  • ১৫০
  • ১৩৬

কুইজ সফলভাবে সম্পন্ন হলো!

আপনারা যারা ‘ক্রিকেটের নিয়মাবলীর পরিবর্তন’ বিষয়ে কুইজকে সম্পন্ন করেছেন, তাদের সকলকে অভিনন্দন! এ কুইজটি ছিল একটি শিক্ষামূলক অভিজ্ঞতা। আমরা নিশ্চিত, এই প্রক্রিয়ায় আপনারা ক্রিকেটের খেলার নিয়মাবলীকে আরও ভালোভাবে বুঝতে পেরেছেন। নতুন নিয়মগুলি কিভাবে খেলার গতিশীলতা পরিবর্তন করেছে, সেটিও নিশ্চয়ই আপনারা শিখেছেন।

কুইজের মাধ্যমে আপনি জানতে পারলেন গবেষণামূলক ও রোমাঞ্চকর কিছু বিষয়। বিশেষ করে, নিয়মাবলীর পরিবর্তন কিভাবে খেলোয়াড় এবং দর্শকদের অভিজ্ঞতাকে প্রভাবিত করছে। একজন খেলোয়াড় হিসেবে কোন নিয়মগুলো আপনার জন্য গুরুত্ব রাখে, সেই সম্পর্কেও দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তন হয়েছে। 

এখন আপনার সামনে একটি নতুন সুযোগ এসেছে। আমাদের এই পৃষ্ঠায় ‘ক্রিকেটের নিয়মাবলীর পরিবর্তন’ বিষয়ে আরও তথ্য চেক করার জন্য আপনাকে আমন্ত্রণ জানাচ্ছি। এটি আপনার জ্ঞানের ভাণ্ডারকে আরও সম্প্রসারিত করবে। সেখানে আরও গভীরভাবে ক্রিকেটের নিয়মাবলী নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। যেতে ভুলবেন না!


ক্রিকেটের নিয়মাবলীর পরিবর্তন

ক্রিকেটের নিয়মাবলী: একটি সাধারণ পরিচিতি

ক্রিকেট একটি জনপ্রিয় খেলাধুলার ধরন। এটি দুটি দলের মধ্যে খেলা হয়, প্রতিটি দলের অংশগ্রহণকারী ১১ জন। এই খেলায় বিভিন্ন নিয়মাবলী রয়েছে, যা খেলার প্রতিযোগিতা ও সুন্দর পরিচালনার জন্য অপরিহার্য। ক্রিকেটের মূল নিয়মাবলী অন্তর্ভুক্ত করে পিচের দৈর্ঘ্য, বল করার নিয়ম, ব্যাট করার বিশেষ নিয়ম এবং পয়েন্ট লাভের পদ্ধতি। তাই, নিয়মাবলী ক্রিকেটের মৌলিক চরিত্র গঠন করে।

ক্রিকেটের নিয়মাবলীর পরিবর্তনের ইতিহাস

ক্রিকেটের নিয়মাবলীর পরিবর্তন একটি দীর্ঘ ইতিহাস দাবি করে। প্রথমদিকে, খেলাটি বেশ সহজ ছিল। সময়ের সাথে সাথে বিভিন্ন পরিবর্তন এসেছে। উদাহরণস্বরূপ, ১৮৪৫ সালে আউট হওয়ার পদ্ধতি পরিবর্তিত হয়। এছাড়া ১৯৭৫ সালে প্রথম বিশ্বকাপ আয়োজন হলো। এসব পরিবর্তন খেলার গতি ও কৌশলকে আরো উন্নত করেছে।

পর্যায়বদ্ধ নিয়মাবলী: একদিনের এবং টেস্ট ক্রিকেট

একদিনের ও টেস্ট ক্রিকেটের নিয়মাবলী আলাদা। একদিনের খেলায় ৫০ ওভার এবং টেস্টে ৫ দিনে খেলা হয়ে থাকে। টেস্ট ক্রিকেটে নতুন নিয়মাবলী অন্তর্ভুক্ত হয়েছে, যেমন ‘ডিআরএস’ (ডিসিশন রিভিউ সিস্টেম), যা যথাযথ সিদ্ধান্ত নিলাতে সহায়তা করে। এ ধরনের নিয়মাবলী খেলার কৃতিত্ব ও স্বচ্ছতা বৃদ্ধি করে।

বন্ধু ও শত্রুর বোলিং পরিবর্তন: নতুন নিয়মাবলী

ক্রিকেটে বোলিং পরিবর্তন নিয়ে কিছু নতুন নিয়মাবলী প্রবর্তন করা হয়েছে। নতুন নিয়ম অনুযায়ী, বোলারদের জন্য নির্দিষ্ট ডেলিভারি সীমাবদ্ধতা এবং ফেলে দেওয়া বলের সংখ্যা নির্ধারিত। এই নিয়মগুলি খেলার গতি বাড়াতে এবং প্রতিযোগিতা বাড়াতে সহায়ক। নির্দিষ্ট পদ্ধতির মাধ্যমে খেলোয়াড়দের দক্ষতা বৃদ্ধি পায়।

আগামী দিনে ক্রিকেটের নিয়মাবলী: ভবিষ্যৎ প্রবণতা

ভবিষ্যতে ক্রিকেটের নিয়মাবলীর আরও পরিবর্তন সম্ভব। প্রযুক্তির অগ্রগতির সঙ্গে নিয়মগুলি আপডেট হচ্ছে। উদাহরণস্বরূপ, ‘ভার্চুয়াল রিপ্লে’ এবং ‘অ্যানালাইটিকস’ ব্যবহারের ফলে খেলায় আরও যোগাযোগ ও সিদ্ধান্তের উন্নতি সাধন করবে। এই পরিবর্তনগুলি ক্রিকেট খেলার কার্যক্ষমতা এবং দর্শকদের অভিজ্ঞতা উন্নত করবে।

What is ক্রিকেটের নিয়মাবলীর পরিবর্তন?

ক্রিকেটের নিয়মাবলীর পরিবর্তন হলো ক্রিকেট খেলার এইচঙ্কিসমূহের মৌলিক আইন ও নীতিমান পরিবর্তন। অ্যাসোসিয়েশনস, যেমন আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল (আইসিসি), বিভিন্ন সময়ে নিয়মাবলী সংশোধন করে থাকে। উদাহরণস্বরূপ, ২০১৭ সালে নতুন ‘ডিআরএস’ নিয়ম চালু করা হয়েছিল, যা প্রযুক্তির সাহায্যে সিদ্ধান্ত গ্রহণ প্রক্রিয়া উন্নত করে।

How has the পরিবর্তন in cricket rules affected gameplay?

ক্রিকেটের নিয়মাবলীর পরিবর্তন খেলার গতি এবং কৌশলকে প্রভাবিত করেছে। উদাহরণস্বরূপ, টেস্ট ম্যাচে নতুন ‘কমেন্টর’ নিয়মের ফলে স্পিন বোলারদের কার্যকারিতা বাড়ানো হয়েছে। এতে ইনিংসের কাঠামো এবং ফল পরিবর্তিত হয়, যা খেলোয়াড়দের কৌশলগত পরিকল্পনায় বড় পরিবর্তন নিয়ে আসে।

Where can players find the latest changes to cricket rules?

খেলোয়াড়রা ক্রিকেটের নিয়মাবলীর সর্বশেষ পরিবর্তনগুলি আইসিসির অফিসিয়াল ওয়েবসাইট এবং ক্রিকেটের অন্যান্য কর্তৃপক্ষের সাইটে পেতে পারেন। এসব সাইট নিয়মিত আপডেট করে এবং খেলোয়াড়দের জন্য নির্দেশিকা প্রদান করে। উদাহরণস্বরূপ, আইসিসি তাদের নিয়মাবলীর সংস্করণ প্রকাশ করে প্রতি বছর।

When were significant changes made to cricket laws?

ক্রিকেটের নিয়মাবলীর উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন ১৯৯২ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপে ঘটে, যখন ‘ডিআরএস’ ব্যবহারের প্রস্তাব আসে। তখন থেকেই নিয়মাবলীর ধারাবাহিক পরিবর্তন শুরু হয়, এবং প্রতি দশকেই নতুন সংস্করণ এবং সংশোধন কার্যকর করা হয়েছে।

Who is responsible for making changes to cricket rules?

ক্রিকেটের নিয়মাবলী পরিবর্তনের জন্য আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল (আইসিসি) দায়ী। আইসিসি নিয়মিত বৈঠক করে বিভিন্ন দেশের ক্রিকেট বোর্ডের প্রতিনিধিদের সঙ্গে, যেখানে নিয়মাবলী পরিবর্তন নিয়ে আলোচনা হয় এবং সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

Leave a Comment

Comments

No comments yet. Why don’t you start the discussion?

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *